ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ ::
লালমনিরহাটে চাউলের বস্তায় মিললো ৩৮ লাখ টাকা কালীগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর উদযাপন শিক্ষার্থীরাই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের কারিগর -হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি দোয়ারাবাজারে বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেকের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন কালীগঞ্জে মসজিদ, মন্দির ও শশ্মানে আর্থিক সহায়তা প্রদান প্রয়াত জাতীয় নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের স্বপ্নের দিরাই শাল্লা সড়কের কাজ উদ্বোধন দোয়ারাবাজারে মৎস্য ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট উপজেলাজুড়ে মাছের জন্য হাহাকার কালিয়ায় বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর উদ্‌যাপন নবীনগর স্কুলের টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করলেন প্রধান শিক্ষক! মোংলায় বজ্রপাতে নিহত ১, আহত ১

গ্রাম আদালত পরিচালনায় এপ্রিল মাসে মাদারীপুর সারা দেশে প্রথম

এস আর শফিক স্বপন, মাদারীপুর।
  • আপডেট সময় : ০১:২৩:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩ ১২ বার পড়া হয়েছে
দেশের সময়২৪ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাদারীপুরে স্থানীয় সরকার ব্যাবস্থাপনায় হাস্যমুখে সন্তোষজনক নাগরিক সেবার এক নবতর যাত্রা সূচনা করেছেন নতুন ডিডিএলজি মো. নজরুল ইসলাম। দক্ষিণের দ্বার খ্যাত দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন জেলা মাদারীপুর। বিগত দীর্ঘদিন ধরে এই জেলায় স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, গ্রাম আদালত পরিচালনা, ট্যাক্স রাজস্ব আদায়, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন, শূন্যপদ সমূহে নিয়োগ না হওয়া, পৌর মেয়র, ইউপি চেয়ারম্যান, সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের সহ প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ না হওয়াসহ সার্বিক কার্যক্রমে এক স্থবিরতা বিরাজ করছিল। স্থানীয় সরকার কার্যক্রমে মাদারীপুর ন্যাশনাল র‌্যাংকিং এ দীর্ঘদিন ধরে একেবারে শেষে অবস্থান করা সহ জেলার নাগরিকবৃন্দ দীঘদিন ধরে সেবা প্রাপ্তিতে বঞ্চিত ও হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন।

গত ৩০ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে নিয়মিত পদায়ন উপসচিব মো. নজরুল ইসলাম(প্রশাসন ক্যাডার, বিসিএস, ২৮ তম ব্যাচ) ডিডিএলজি, উপপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। শুরু করেন হাস্যমুখে সন্তোষজনক জনসেবা প্রদানের এক অতুলনীয়, ইতিবাচক ও আস্থাময় নতুন শুভযাত্রা। তার যোগদান কালের অব্যবহিত পূর্ব সময়ে মাদারীপুর জেলা জাতীয় র‌্যাংকিং এ সমগ্র দেশের জেলা সমূহের মধ্যে ৫৮ তম অবস্থানে ছিল। মাদারীপুর জেলায় বর্তমান ৫৯টি ইউপি এর হিসাব সহকারি কম্পিউটার অপারেটর এর পদে মামলা জনিত ও অন্যান্য প্রতিবন্ধকতার কারনে নিয়োগ না হওয়ায় এবং পদ শূন্য থাকায় ইউপি সমূহে প্রান্তিক পর্যায়ের সেবাদান বিঘ্নিত হচ্ছিল এবং সাধারন মানুষ হয়রানির ও নিগ্রহের শিকার হচ্ছিলেন। গ্রাম আদালত সঠিকভাবে নিয়মিত পরিচালতি হচ্ছিল না। রেমিটেন্স আয়ে অন্যতম শীর্ষ জেলা হলেও, ইটালি ও ইউরোপের অন্যান্য দেশে কর্মরত প্রবাসী নাগরিক ও তাদের পরিবার, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনসহ বিভিন্ন নাগরিক সেবা গ্রহনে দীর্ঘসুত্রীতা, হয়রানিসহ আর্থিক লোকসান ও নিগ্রহের মুখোমুখি হচ্ছিলেন। একই সাথে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনসহ স্থানীয় সরকার পরিচালনায় সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ না থাকা ও জ্ঞানের অভাবে সরকারের জাতীয় পলিসি বাস্তবায়নে মন্থরতা সৃষ্টি হচ্ছিল। নতুন ডিডিএলজি মো. নজরুল ইসলাম যোগদান পরবর্তী ধীরস্থির মস্তিকে সমস্যা সমূহ চিহ্নিত করে এর সমাধানকল্পে শুরু করেন প্রয়োজনীয় কার্যক্রম। স্বল্পতম সময়ে যাবতীয় সমস্যার বেশিরভাগের সমাধানে স্থাপন করেন এক অনুকরনীয় দৃষ্টান্ত। মাদারীপুরের সাধারন আপামর জনসাধানের কাছে আন্তরিক ও ফলপ্রসু সেবায় এক অনুপমেয় আস্থার প্রতীক নতুন ডিডিএলজি মো.নজরুল ইসলাম। ইউপি হিসাব সহকারি কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদের দীর্ঘদিনের মামলাজনিত জটিলতা ও নিয়োগ না হওয়ার সমস্যা সমাধান করে দ্রুততম সময়ে সর্ম্পূণ দুর্নিতিমুক্ত, মেধা ও কারিগরি দক্ষতা ভিত্তিক শতভাগ নিয়মতান্ত্রিকভাবে সব শূন্যপদের নিয়োগ দান করে সূচনা করেন, সমস্যা সমাধানের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বহুপূবে বিজ্ঞাপন শুধুমাত্র ন্যুণতম ফি দিয়ে অন্য কোন পয়সা খরচ না করে যে সরকারী চাকুরী লাভ করা যায়, সৃষ্টি করেন তার এক বাস্তব উদাহরন।

এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট একাধিক উপকার ভোগীরা বলেন, ডিডিএলজি মো. নজরুল ইসলাম যোগদানের কিছুদিন পরেই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ করেন এবং জেলা প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে মাদারীপুর জেলার সব পৌরসভার সম্মানিত মেয়র, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা, সকল ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সচিব, সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও অন্যান্যদের নিয়ে আরম্ভ করেন এক ন্যাশনাল কর্মশালা ও ২ দিন ব্যাপী পূর্নাঙ্গ প্রশিক্ষণ এবং কারিগরি সহায়তা কর্মসূচী। এতে সরকারের রেজিষ্টার জেনারেল স্বয়ং এবং তার উচ্চ পর্যায়ের কারিগরি টিম সরাসরি প্রশিক্ষণ দেন এবং সমস্যা সমূহের তাৎক্ষনিক সমাধান প্রদান করেন। এর ফলে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে এক আমূল পরিবর্তনের সূচনা হয়। স্বল্পতম সময়ে মাদারীপুর জাতীয় পযায়ে তার শেষের দিকের ৫৮ তম অবস্থান থেকে ২৮তম অবস্থানে উত্তরণে সাফল্য পায় এবং ক্রমান্বয়ে এ কার্যক্রম অগ্রসরমান। ডিডিএলজির নিয়মিত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ মনিটরিং, পরিদর্শন, পরিবীক্ষণের ফলে এবং তার উদ্ভাবনী উদ্যোমী উদ্যাগের ফলে গ্রাম আদালত পরিচালনায় এপ্রিল মাসে সমগ্র দেশে মাদারীপুর ১ম স্থান লাভ করে। অর্জন করে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের প্রসংশাপত্র। যা মাদারীপুরের জন্য এক প্রশংসনীয় অর্জন।

এ প্রসঙ্গে ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান খোকন বয়াতি বলেন, ডিডিএলজি স্যারের উৎসাহ, গাইডলাইন ও সহায়তার ফলে আমরা সবাই নতুনভাবে কাজে ঝাপিয়ে পড়েছি। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও অত্যান্ত সম্ভ্র্রান্ত পরিবারের সন্তান হয়েও সব মানুষের সাথে সদা সর্বদা হাস্যমুখে খুবই আন্তরিকতা দিয়ে পরামর্শ প্রদান, সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসার যে দৃষ্টান্ত এই ডিডিএলজি স্যার স্থাপন করেছেন, তা সমগ্র মাদারীপুরবাসী আজীবন মনে রাখবে। প্রশাসন ক্যাডারের অফিসার হয়েও যে এতো জনবান্ধব ও গনমুখী হওয়া যায়, কোনো মানুষ যে এতা নির্মোহ, র্নিলোভ এবং এতো পরোপকারী হতে পারে, তার সত্যিই এক বিরল দৃষ্টান্ত ডিডিএলজি মোঃ নজরুল ইসলাম।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

গ্রাম আদালত পরিচালনায় এপ্রিল মাসে মাদারীপুর সারা দেশে প্রথম

আপডেট সময় : ০১:২৩:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩

মাদারীপুরে স্থানীয় সরকার ব্যাবস্থাপনায় হাস্যমুখে সন্তোষজনক নাগরিক সেবার এক নবতর যাত্রা সূচনা করেছেন নতুন ডিডিএলজি মো. নজরুল ইসলাম। দক্ষিণের দ্বার খ্যাত দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন জেলা মাদারীপুর। বিগত দীর্ঘদিন ধরে এই জেলায় স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, গ্রাম আদালত পরিচালনা, ট্যাক্স রাজস্ব আদায়, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন, শূন্যপদ সমূহে নিয়োগ না হওয়া, পৌর মেয়র, ইউপি চেয়ারম্যান, সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের সহ প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ না হওয়াসহ সার্বিক কার্যক্রমে এক স্থবিরতা বিরাজ করছিল। স্থানীয় সরকার কার্যক্রমে মাদারীপুর ন্যাশনাল র‌্যাংকিং এ দীর্ঘদিন ধরে একেবারে শেষে অবস্থান করা সহ জেলার নাগরিকবৃন্দ দীঘদিন ধরে সেবা প্রাপ্তিতে বঞ্চিত ও হয়রানির শিকার হচ্ছিলেন।

গত ৩০ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে নিয়মিত পদায়ন উপসচিব মো. নজরুল ইসলাম(প্রশাসন ক্যাডার, বিসিএস, ২৮ তম ব্যাচ) ডিডিএলজি, উপপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। শুরু করেন হাস্যমুখে সন্তোষজনক জনসেবা প্রদানের এক অতুলনীয়, ইতিবাচক ও আস্থাময় নতুন শুভযাত্রা। তার যোগদান কালের অব্যবহিত পূর্ব সময়ে মাদারীপুর জেলা জাতীয় র‌্যাংকিং এ সমগ্র দেশের জেলা সমূহের মধ্যে ৫৮ তম অবস্থানে ছিল। মাদারীপুর জেলায় বর্তমান ৫৯টি ইউপি এর হিসাব সহকারি কম্পিউটার অপারেটর এর পদে মামলা জনিত ও অন্যান্য প্রতিবন্ধকতার কারনে নিয়োগ না হওয়ায় এবং পদ শূন্য থাকায় ইউপি সমূহে প্রান্তিক পর্যায়ের সেবাদান বিঘ্নিত হচ্ছিল এবং সাধারন মানুষ হয়রানির ও নিগ্রহের শিকার হচ্ছিলেন। গ্রাম আদালত সঠিকভাবে নিয়মিত পরিচালতি হচ্ছিল না। রেমিটেন্স আয়ে অন্যতম শীর্ষ জেলা হলেও, ইটালি ও ইউরোপের অন্যান্য দেশে কর্মরত প্রবাসী নাগরিক ও তাদের পরিবার, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনসহ বিভিন্ন নাগরিক সেবা গ্রহনে দীর্ঘসুত্রীতা, হয়রানিসহ আর্থিক লোকসান ও নিগ্রহের মুখোমুখি হচ্ছিলেন। একই সাথে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনসহ স্থানীয় সরকার পরিচালনায় সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ না থাকা ও জ্ঞানের অভাবে সরকারের জাতীয় পলিসি বাস্তবায়নে মন্থরতা সৃষ্টি হচ্ছিল। নতুন ডিডিএলজি মো. নজরুল ইসলাম যোগদান পরবর্তী ধীরস্থির মস্তিকে সমস্যা সমূহ চিহ্নিত করে এর সমাধানকল্পে শুরু করেন প্রয়োজনীয় কার্যক্রম। স্বল্পতম সময়ে যাবতীয় সমস্যার বেশিরভাগের সমাধানে স্থাপন করেন এক অনুকরনীয় দৃষ্টান্ত। মাদারীপুরের সাধারন আপামর জনসাধানের কাছে আন্তরিক ও ফলপ্রসু সেবায় এক অনুপমেয় আস্থার প্রতীক নতুন ডিডিএলজি মো.নজরুল ইসলাম। ইউপি হিসাব সহকারি কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদের দীর্ঘদিনের মামলাজনিত জটিলতা ও নিয়োগ না হওয়ার সমস্যা সমাধান করে দ্রুততম সময়ে সর্ম্পূণ দুর্নিতিমুক্ত, মেধা ও কারিগরি দক্ষতা ভিত্তিক শতভাগ নিয়মতান্ত্রিকভাবে সব শূন্যপদের নিয়োগ দান করে সূচনা করেন, সমস্যা সমাধানের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বহুপূবে বিজ্ঞাপন শুধুমাত্র ন্যুণতম ফি দিয়ে অন্য কোন পয়সা খরচ না করে যে সরকারী চাকুরী লাভ করা যায়, সৃষ্টি করেন তার এক বাস্তব উদাহরন।

এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট একাধিক উপকার ভোগীরা বলেন, ডিডিএলজি মো. নজরুল ইসলাম যোগদানের কিছুদিন পরেই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ করেন এবং জেলা প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে মাদারীপুর জেলার সব পৌরসভার সম্মানিত মেয়র, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা, সকল ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সচিব, সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও অন্যান্যদের নিয়ে আরম্ভ করেন এক ন্যাশনাল কর্মশালা ও ২ দিন ব্যাপী পূর্নাঙ্গ প্রশিক্ষণ এবং কারিগরি সহায়তা কর্মসূচী। এতে সরকারের রেজিষ্টার জেনারেল স্বয়ং এবং তার উচ্চ পর্যায়ের কারিগরি টিম সরাসরি প্রশিক্ষণ দেন এবং সমস্যা সমূহের তাৎক্ষনিক সমাধান প্রদান করেন। এর ফলে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে এক আমূল পরিবর্তনের সূচনা হয়। স্বল্পতম সময়ে মাদারীপুর জাতীয় পযায়ে তার শেষের দিকের ৫৮ তম অবস্থান থেকে ২৮তম অবস্থানে উত্তরণে সাফল্য পায় এবং ক্রমান্বয়ে এ কার্যক্রম অগ্রসরমান। ডিডিএলজির নিয়মিত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ মনিটরিং, পরিদর্শন, পরিবীক্ষণের ফলে এবং তার উদ্ভাবনী উদ্যোমী উদ্যাগের ফলে গ্রাম আদালত পরিচালনায় এপ্রিল মাসে সমগ্র দেশে মাদারীপুর ১ম স্থান লাভ করে। অর্জন করে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের প্রসংশাপত্র। যা মাদারীপুরের জন্য এক প্রশংসনীয় অর্জন।

এ প্রসঙ্গে ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান খোকন বয়াতি বলেন, ডিডিএলজি স্যারের উৎসাহ, গাইডলাইন ও সহায়তার ফলে আমরা সবাই নতুনভাবে কাজে ঝাপিয়ে পড়েছি। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও অত্যান্ত সম্ভ্র্রান্ত পরিবারের সন্তান হয়েও সব মানুষের সাথে সদা সর্বদা হাস্যমুখে খুবই আন্তরিকতা দিয়ে পরামর্শ প্রদান, সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসার যে দৃষ্টান্ত এই ডিডিএলজি স্যার স্থাপন করেছেন, তা সমগ্র মাদারীপুরবাসী আজীবন মনে রাখবে। প্রশাসন ক্যাডারের অফিসার হয়েও যে এতো জনবান্ধব ও গনমুখী হওয়া যায়, কোনো মানুষ যে এতা নির্মোহ, র্নিলোভ এবং এতো পরোপকারী হতে পারে, তার সত্যিই এক বিরল দৃষ্টান্ত ডিডিএলজি মোঃ নজরুল ইসলাম।